নারায়ণগঞ্জ থেকে প্রকাশিত কয়েকটি দৈনিক পত্রিকায় গত ০৬ই জুলাই রোজ বুধবার “সিদ্ধিরগঞ্জে লেগুনা মুন্নার অত্যাচারে অতিষ্ঠ বিভিন্ন ব্যবসায়ী ও পরিবহন মালিকরা”সহ বিভিন্ন শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে যেসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তার কোন সত্যতা ও মিল নেই।

   আমার সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য পরিকল্পিতভাবে সংবাদে আমাকে সিএনজি ও লেগুনা ড্রাইভার হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে । প্রকৃত পক্ষে আমি একজন গণমাধ্যম কর্মী। দীর্ঘ দিন ধরে আমি “আজকের বসুন্ধরা” পত্রিকার ক্রাইম রিপোর্টার  হিসেবে  কাজ করে আসছি।

আমাকে শিল্পকারখানা ও পরিবহন চাঁদাবাজ আখ্যায়িত করা হয়েছে যা ভিত্তিহীন। আসল সত্য হল, আমি সাদ্দাম হোসেন মুন্না ধারদেনা করে দুইটি লেগুনা গাড়ি কিনেছি।আমার দুইটি গাড়ি ভাড়ায় চলে। প্রতিদিন আমি আমার গাড়ির জমা নিয়ে থাকি।

 একটি মহল ঈর্ষান্নিত হয়ে আমার ক্রয়কৃত গাড়ির জমা নেওয়াকে  চাঁদা হিসেবে চালিয়ে দেওয়ার অপচেষ্টা চালিয়েছে। সংবাদে আমার ৬ টি গাড়ির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট এবং  ভিত্তিহীন । তাছাড়া প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে আমার কোন মতামত নেওয়া হয়নি।

আমার বিরুদ্ধে তুলে ধরা এসব অভিযোগ সত্য কিনা তা যাছাই-বাচাই না করেই সংবাদ প্রকাশ করায় একজন সংবাদ কর্মী হিসেবে আমি মর্মাহত।

তাই সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে এমন কাল্পনিক ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার জন্য গণমাধ্যমের প্রতি বিশেষ অনুরোধ রইল।

নিবেদক

সাদ্দাম হোসেন মুন্না।